আল আমিনঃ নিজস্ব প্রতিনিধি
শীতের প্রবাহে মানবদেহে এন্টিবডির ঘাটতি হতে থাকে, এজন্য সর্দি,কাশি,হাপানি,এ্যাজমা জনিত সমস্যা সহ নানাবিধ রোগ ব্যাধির আনাগোনা দেখা দেয়। দেখা দেয় জ্বর,মাথাব্যাথা,সিজেনারী নানাবিধ শারীরিক সমস্যা।
শীতের আগমনীর সাথেই করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘ওমিক্রন’ ভাইরাস বিস্তার করছে বিভিন্ন দেশে। অমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার গাওটেং প্রদেশে।এরই মধ্যেই ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট বিশ্বের ৭৭টি দেশে ছড়িয়েছে। পাশাপাশি বিশ্বের প্রায় সব দেশেই ওমিক্রনে সংক্রমিত হতে পারে বলে ধারণা করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
এজন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সংক্রমিত খেকে সুরক্ষিত থাকতে নিজের সচেতনতার পাশাপাশি জনসমাগম এরিয়া এড়িয়ে চলতে, ঘরের বাইরে মাস্ক পরে,বারে বারে সেনিটাইজ করতে ও করোনার টিকা গ্রহণ করতে পরামর্শ প্রদান করেছে, পাশাপাশি শারিরীক কসরত বেশি হাটাহাটি, সাইকেলিং,জিম ইন্সট্রুমেন্ট ব্যবহার করে এবং খাদ্য তালিকায় ভিটামিন সি’যুক্ত খাবার লেবু, কমলা, আমলকিসহ টকজাতীয় ফল বেশি করে খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।
ধারনা করা হচ্ছে গাওটেং প্রদেশের ৯০% রোগীর দেহে সম্ভবত এই ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে এবং “দক্ষিণ আফ্রিকার অন্যান্য প্রদেশেও” হয়তো এটি ইতোমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে তাই সকলকে স্বাস্থ্য সচেতন হতে পরামর্শ প্রদান করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।